নির্বাকগিরি পর্বতবেষ্টিত আরণ্যক বৃক্ষরাজি সমৃদ্ধ সবুজ বনানীর নয়নাভিরাম সৌন্দর্যের প্রতীক প্রাম বাংলার সূর্য উদয়ের জেলা পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাকৃতিক নৈসর্গের লীলাভূমি নানিয়ারচর একসময় জন-মানবহীন বন্যপ্রাণীর অবাধ চারণভথ মিছিল৷উচ্চ ব্রহ্ম চাকমা রাজা অরম্নণ যুগের পতনের পর আরাকানদের নিকটনি পীড়িতও অত্যারারিত হয়ে চাকমারা ১৪১৮খৃষ্টাব্দে“তৈনছড়িচ নদী কথলে মাত্ র ১২ খানি গ্রামে বসতি স্থাপন করে৷কিন্ত পরে চট্টগ্রামের ঐ সব এলাকায় মগ ওপর্তুগীজ দস্যুদের দৌরাত্ন বৃদ্ধৈপেলে ষোড়শ শতব্দীতে তারা পার্বত্য চট্টগ্রামের গভীর অরণ্যে বসতি স্থাপন করে। কিংবদন্তী আছে । পার্বত্য চট্টগ্রামের বসতি স্থাপনকারী ‘‘নান্যা’’ নামের এক ব্যক্তি ‘‘চেংগী নদী বিধৌত চরের সত্বাধিকারী ছিলেন বিধায়তা রনামের সাথে সমন্বয়রেখে“নান্যাচরচ নামকরণ করা হয় যা বর্তমানে নানিয়ারচরে রুপান্তরিত হয়েছে৷নানিয়ারচর কাপ্তাই হ্রদ পরিবেষ্টিত বিভিন্ন উপজাতি অধ্যুষিত ১৯৭৯ সালের সৃষ্ট থানা যা অদ্য ১লা আগষ্ ট১৯৮৩সালে উপ-জেলায় রুপান্তরিত হচ্ছে৷তমসাবৃত অরণ্যের বন্ধুর পরিবেশ ও প্রতিকূলতার মধ্যে বসবাসরত খাদ্যভাব পীড়িত রোগাক্রান্ত দুর্বল মুমূর্ষদের মূর্খতা দূর করে প্রফুলস্নতা ও উচ্ছলতায় জ্ঞানের মশালজ্বেলে আনবিক যুগে বিজ্ঞানের সুফল অবালবৃদ্ধ-বণিতার দ্বারে পৌছে দিয়ে জাতিকে সমৃদ্ধশালী করে গড়ে তোলার বজ্র কঠিন শপথ নিয়েছি আমরা৷কথা নয় কাজেই হোক আমাদের পরিচয়৷প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভরপুর নানিয়ারচর উপ-জেলা এখন থেকে শিল্পীর তুলির আচড়ে হোক অধিকতর মনোরম ও জনজীবনে ফিরে আসুক নবজীবনের চেতনা৷
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS